দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ -এর অপরাধসমূহ
ধারা ১৯ (৩) কমিশন হতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন কর্মকর্তাকে ধারা ১৯ (১) -এর অধীন ক্ষমতা প্রয়োগে বাধা প্রদান করলে অথবা প্রদত্ত নির্দেশ অমান্য করলে তা দণ্ডনীয় অপরাধ বলে গণ্য হবে;
ধারা ২৬ (২) কমিশন হতে সহায় সম্পত্তির ঘোষণা পাওয়ার পরে ভিত্তিহীন বা মিথ্যা তথ্য প্রদান করলে তা দণ্ডনীয় অপরাধ বলে গণ্য হবে:
ধারা ২৭ (১) কোন ব্যক্তি জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের মালিকানা অর্জন করলে বা দখলে রাখলে তা দণ্ডনীয় অপরাধ বলে গণ্য হবে;
ধারা ২৮ (গ) মিথ্যা জেনে বা তথ্যের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত না হয়ে ভিত্তিহীন তথ্য প্রদান করলে তা দণ্ডনীয় অপরাধ বলে গণ্য হবে;
মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (২০১২ সনের ৫ নং আইন) -এর অধীন ঘুষ ও দুর্নীতি সংক্রান্ত অপরাধ
দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ (১৯৪৭ সনের ২ নং আইন) -এর অধীন অপরাধসমূহ
দণ্ডবিধি, ১৮৬০-এর অধীন নিম্নোক্ত অপরাধসমূহ:
ধারা ১৬১ - সরকারি কর্মচারী কর্তৃক কোন সরকারি কার্য সম্পর্কে বৈধ পারিশ্রমিক ব্যতীত অন্যবিধ বকশিশ গ্রহণ;
ধারা ১৬২ - অসাধু বা অবৈধ উপায়ে সরকারি কর্মচারীকে প্রভাবিত করবার উদ্দেশ্যে বকশিশ গ্রহণ;
ধারা ১৬৩- সরকারি কর্মচারীর প্রতি ব্যক্তিগত প্রভাব প্রয়োগের জন্য বকশিশ গ্রহণ
ধারা ১৬৪- সরকারি কর্মচারী কর্তৃক ১৬২ বা ১৬৩ ধারায় বর্ণিত অপরাধসমূহে সহায়তা করবার শাস্তি;
ধারা ১৬৫ - সরকারি কর্মচারী কর্তৃক অনুরূপ সরকারি কর্মচারী কর্তৃক পরিচালিত মোকদ্দমা বা ব্যবসায়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নিকট হতে বিনামূল্যে মূল্যবান বস্তু গ্রহণ;
ধারা ১৬৫ (ক)- ১৬১ ও১৬৫ ধারায় বর্ণিত অপরাধসমূহে সহায়তার সাজা;
ধারা ১৬৫ (খ)- কতিপয় (দুষ্কর্মে) সহায়তাকারীর অব্যাহতি;
ধারা ১৬৬- কোন ব্যক্তির ক্ষতি সাধনকল্পে সরকারি কর্মচারী কর্তৃক আইন অমান্যকরণ;
ধারা ১৬৭- ক্ষতি সাধনকল্পে সরকারি কর্মচারী কর্তৃক কোন অশুদ্ধ দলিল প্রণয়ন;
ধারা ১৬৮- সরকারি কর্মচারী কর্তৃক বেআইনিভাবে ব্যবসায়ে নিয়োজিত হওয়া;
ধারা ১৬৯- সরকারি কর্মচারী বেআইনিভাবে সম্পত্তি ক্রয় বা নিলামের দর হাঁকা;
ধারা ২১৭- কোন ব্যক্তিকে শাস্তি হতে বা কোন সম্পত্তিকে বাজেয়াপ্তি হতে বাঁচাবার উদ্দেশ্যে সরকারি কর্মচারী কর্তৃক আইনের নির্দেশ অমান্যকরণ;
ধারা ২১৮- কোন ব্যক্তিকে শাস্তি হতে বা কোন সম্পত্তিকে বাজেয়াপ্তি হতে বাঁচাবার উদ্দেশ্যে সরকারি কর্মচারী কর্তৃকভুল রেকর্ড বা লিপি প্রস্তুতকরণ;
ধারা ৪০৯- সরকারি কর্মচারী বা ব্যাংকার বণিক বা প্রতিভূ কর্তৃক অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গকরণ।
দণ্ডবিধি, ১৮৬০-এর নিম্নোক্ত ধারাসমূহ সরকারি সম্পদ সম্পর্কিত হলে অথবা সরকারি কর্মচারী বা ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারী বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্তৃক দাপ্তরিক দায়িত্ব পালনকালে সংঘটিত হলে কেবল সেক্ষেত্রে বর্ণিত অপরাধসমূহ:
ধারা ৪২০ - প্রতারণা ও সম্পত্তি অর্পণ করার জন্য অসাধুভাবে প্রবৃত্ত করা;
ধারা ৪৬৭ - মূল্যবান জামানত, উইল ইত্যাদি জালকরণ;
ধারা ৪৬৮ - প্রতারণা করার উদ্দেশ্যে জালিয়াতি:
ধারা ৪৭১ - কোন জাল দলিলকে খাঁটি হিসেবে ব্যবহার
ধারা ৪৭৭ (ক)- হিসাবপত্রসমূহে মিথ্যা বর্ণনা প্রদান।
দণ্ডবিধি, ১৮৬০ -এর অধীন নিম্নোক্ত ধারার
ধারা ১০৯ - দুষ্কর্মে সহায়তার ফলে সহায়তাকৃত কর্মটি সম্পাদিত হওয়ার বেলায়, এবং উহার শান্তি বিধানার্থে কোন স্পষ্ট বিধান না থাকার বেলায় দুষ্কর্মে সহায়তার শান্তি;
ধারা ১২০ (খ) অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের শাস্তি
ধারা ৫১১ - যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে বা কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধসমূহ সংঘটনের উদ্যোগের শাস্তি।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস